
গত ১৩ এপ্রিল স্থানীয় দৈনিক মেহেদী পত্রিকা ও অনলাইন ডেলি কক্সনিউজ.কম সহ কয়েকটি অনলাইনে ‘ইকবালের ফোনালাপে ফাঁস ইয়াবা চুক্তি,ফুটবল মাঠে হচ্ছিল ড্রাগস ডিল এবং রাজস্ব ফাঁকি দিয়ে যাচ্ছে চোরাই পণ্য, আসছে ইয়াবা’ শীর্ষক প্রকাশিত ও প্রচারিত সংবাদগুলো আমার দৃষ্টিগোচর হয়েছে।সংবাদে উপস্থাপিত তথ্য সম্পূর্ণ মিথ্যা-বানোয়াট, ভিত্তিহীন ও উদ্দেশ্যে প্রনোদিত। আমি উক্ত সংবাদের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি।প্রকৃত ঘটনা হচ্ছে যে,গত রমযানের আগে কোন এক ব্যক্তি নিজেকে সাংবাদিক পরিচয় দিয়ে আমার নিকট থেকে বিভিন্ন তথ্যের কথা বলে বক্তব্য আদায়ের চেষ্টা করেন। জানতে চাওয়া বিভিন্ন বিষয়ের ব্যাপারে বললে আমি ফুটবল খেলায় আছি বলি।সংবাদে প্রতিবেদক উল্লেখ করেছেন,আমি ইয়াবার স্যাম্পল বিষয়ে কথা বলেছি।সে হিসেবে আমার কথা বলা অডিও রেকর্ডটি আমাকে দিতে হবে অথবা যার সাথে এমন কথা বলেছি,তাকে দিতে হবে। আমার পরিচয় সনাক্ত করেছেন প্রতিবেদক। অপর প্রান্তে যার সাথে কথা বলেছি,তার পরিচয় সনাক্ত করতে পারলেন না কেনো?আমি একজন প্রকৃত পেশাদার ওষুধ ব্যবসায়ী।আমার ড্রাগ লাইসেন্স আছে।ওষুধ নীতিমালা মেনে ফার্মাসিস্ট হিসেবে সততার সহিত ব্যবসা পরিচালনা করছি।পাশাপাশি চিংড়ী ঘের ও পারিবারিকভাবে চাষাবাদ পরিচালনা করে আসছি।আমি একজন স্থানীয় রাজনৈতিক কর্মীও।ছাত্রদল, যুবদলের রাজনীতি থেকে বেড়ে উঠা জিয়ার সৈনিক। বর্তমানে পালংখালী ইউনিয়নের ২ নং ওয়ার্ড বিএনপির সাধারণ সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছি।আমার রাজনৈতিক প্রতিপক্ষ ও মাদক কারবারি সিন্ডিকেটের কতিপয় সদস্য আমাকে সামাজিক, রাজনৈতিক,ব্যবসায়ীক ও পারিবারিক ভাবে ভার্বমুতি ক্ষুন্ন করতে ষড়যন্ত্র চালিয়ে আসছে।এই মিথ্যা সংবাদ ধারাবাহিক ষড়যন্ত্রের অংশ।
আমি কোন প্রকার ওষুধ বা পণ্য পাচার,মাদক কিংবা অবৈধ কর্মকান্ডে সম্পৃক্ত ছিলাম না,আদৌ নাই। আমার বিরুদ্ধে আনিত অভিযোগ সম্পুর্ন মিথ্যা,বানোয়াট, ভিত্তিহীন ও উদ্দেশ্যমুলক।
আমি উক্ত সংবাদের তীব্র প্রতিবাদ ও নিন্দা জানিয়ে কাউকে বিভ্রান্ত না হওয়ার আহবান করছি।
নিবেদক: ইকবাল হোসাইন
পিতা: মৃত. আয়ুব মেম্বার
২নং ওয়ার্ড, বালুখালী,পালংখালী ইউপি, উখিয়া, কক্সবাজার।