০৩:২২ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ০৪ সেপ্টেম্বর ২০২৫

চেয়ারম্যান গফুর উদ্দিনের বিরুদ্ধে দায়ের করা হয়রানিমূলক মামলার নিরপেক্ষ তদন্ত দাবি জামায়াত আমীরের

  • প্রতিনিধি
  • আপডেট সময়: ০৩:১৪:৩৪ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৪ জুন ২০২৫
  • 30

প্রেস বিজ্ঞপ্তি:: বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী কক্সবাজার জেলা শাখার আমীর ও হোয়াইক্যং মডেল ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান অধ্যক্ষ মাওলানা নুর আহমদ আনোয়ারী এক বিবৃতিতে পালংখালী ইউনিয়ন পরিষদের তিনবারের নির্বাচিত চেয়ারম্যান গফুর উদ্দিন চৌধুরীর বিরুদ্ধে দায়েরকৃত মামলাগুলোর নিরপেক্ষ তদন্ত দাবি করেছেন।

তিনি বলেন, “চেয়ারম্যান গফুর উদ্দিন চৌধুরী একজন জনপ্রিয় ও জনভিত্তিসম্পন্ন জনপ্রতিনিধি। তিনি ফ্যাসিবাদী আমলেও তীব্র প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ নির্বাচনে সরকারদলীয় প্রার্থীদের হারিয়ে টানা তিনবার চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। এই কারণে তাকে লক্ষ্যবস্তু করে প্রায় ৯টি হয়রানিমূলক মামলায় জড়ানো হয়েছে। সম্প্রতি তিনি একটি মামলায় গ্রেপ্তার হয়েছেন, যা নিয়েও জনমনে প্রশ্ন রয়েছে—এটি কি ষড়যন্ত্রমূলক, নাকি রাজনৈতিক প্রতিহিংসার ফসল? আমি মনে করি, নিরপেক্ষ ও স্বচ্ছ তদন্তই এ প্রশ্নের উত্তর দিতে পারবে।”

তিনি আরও বলেন, “একজন চেয়ারম্যান হিসেবে তিনি আমার দীর্ঘদিনের সহযোদ্ধা। আমি আশা করি, তার বিরুদ্ধে আনীত অভিযোগসমূহ যথাযথ তদন্তের মাধ্যমে সত্যতা যাচাই করা হবে এবং রাষ্ট্র তার প্রতি সব ধরনের আইনি সুরক্ষা নিশ্চিত করবে। ‘জুলাই বিপ্লব’-এর অংশগ্রহণকারী হিসেবে আমি এ বিষয়ে কথা বলার ন্যায্য অধিকার রাখি। আমি বিশ্বাস করি, চেয়ারম্যান গফুর উদ্দিন আইনি লড়াইয়ের মাধ্যমে আবারো জনতার কাতারে ফিরে আসবেন। আল্লাহ হাফেজ।”

Tag :

আপনার মন্তব্য লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

তথ্য সংরক্ষণ করুন

জনপ্রিয়

উখিয়ায় সাংবাদিক মুসলিম উদ্দিনের বাড়ি ও দোকানে লুটপাট ও অগ্নিসংযোগ; আহত ৫

চেয়ারম্যান গফুর উদ্দিনের বিরুদ্ধে দায়ের করা হয়রানিমূলক মামলার নিরপেক্ষ তদন্ত দাবি জামায়াত আমীরের

আপডেট সময়: ০৩:১৪:৩৪ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৪ জুন ২০২৫

প্রেস বিজ্ঞপ্তি:: বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী কক্সবাজার জেলা শাখার আমীর ও হোয়াইক্যং মডেল ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান অধ্যক্ষ মাওলানা নুর আহমদ আনোয়ারী এক বিবৃতিতে পালংখালী ইউনিয়ন পরিষদের তিনবারের নির্বাচিত চেয়ারম্যান গফুর উদ্দিন চৌধুরীর বিরুদ্ধে দায়েরকৃত মামলাগুলোর নিরপেক্ষ তদন্ত দাবি করেছেন।

তিনি বলেন, “চেয়ারম্যান গফুর উদ্দিন চৌধুরী একজন জনপ্রিয় ও জনভিত্তিসম্পন্ন জনপ্রতিনিধি। তিনি ফ্যাসিবাদী আমলেও তীব্র প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ নির্বাচনে সরকারদলীয় প্রার্থীদের হারিয়ে টানা তিনবার চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। এই কারণে তাকে লক্ষ্যবস্তু করে প্রায় ৯টি হয়রানিমূলক মামলায় জড়ানো হয়েছে। সম্প্রতি তিনি একটি মামলায় গ্রেপ্তার হয়েছেন, যা নিয়েও জনমনে প্রশ্ন রয়েছে—এটি কি ষড়যন্ত্রমূলক, নাকি রাজনৈতিক প্রতিহিংসার ফসল? আমি মনে করি, নিরপেক্ষ ও স্বচ্ছ তদন্তই এ প্রশ্নের উত্তর দিতে পারবে।”

তিনি আরও বলেন, “একজন চেয়ারম্যান হিসেবে তিনি আমার দীর্ঘদিনের সহযোদ্ধা। আমি আশা করি, তার বিরুদ্ধে আনীত অভিযোগসমূহ যথাযথ তদন্তের মাধ্যমে সত্যতা যাচাই করা হবে এবং রাষ্ট্র তার প্রতি সব ধরনের আইনি সুরক্ষা নিশ্চিত করবে। ‘জুলাই বিপ্লব’-এর অংশগ্রহণকারী হিসেবে আমি এ বিষয়ে কথা বলার ন্যায্য অধিকার রাখি। আমি বিশ্বাস করি, চেয়ারম্যান গফুর উদ্দিন আইনি লড়াইয়ের মাধ্যমে আবারো জনতার কাতারে ফিরে আসবেন। আল্লাহ হাফেজ।”