১০:১৩ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৪ জুন ২০২৫

উখিয়ায় অপহ্নত রোহিঙ্গা শিশু ২৪ ঘন্টা পর উদ্ধার

  • প্রতিনিধি
  • আপডেট সময়: ০৪:০৭:৫৮ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১২ জুন ২০২৫
  • 3

নিজস্ব প্রতিবেদক:: উখিয়ার রোহিঙ্গা ক্যাম্পে এক শিশু কন্যা অপহরণের ২৪ ঘন্টা পর উদ্ধার করেছে এপিবিএন সদস্যরা। জানা গেছে,গত বুধবার সকাল ৯ টার দিকে কুতুপালংস্থ ১ নম্বর রোহিঙ্গা ক্যাম্প থেকে অপহৃত হয় এই শিশু। যাকে বৃহস্পতিবার সকাল ৯ টার দিকে একই ক্যাম্প থেকে উদ্ধার করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন ১৪ এপিবিএনর অধিনায়ক এডিআইজি মোহাম্মদ সিরাজ আমীন।

অপহৃত শিশু নুর ছেহেরা (৪) লম্বাশিয়া ১নম্বর ক্যাম্পের মাহমুদুল হাসানের কন্যা।

মোহাম্মদ সিরাজ আমীন জানিয়েছেন, পাশে অবস্থিত তার দাদার বাড়িতে বেড়াতে যাওয়ার পথে অজ্ঞাত অপহরণকারী চক্রের সদস্যরা এই শিশুকে অপহরণ করে।পরে একটি ফোন নম্বর থেকে পরিবারের সাথে যোগাযোগ করে ৫ লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি করেন।এতে প্রশাসনের সহায়তা নিলে প্রাণনাশের হুমকি প্রদান করে।বিষয়টি জানার পর গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে বিভিন্ন স্থানে তাৎক্ষণিক অভিযান পরিচালনা করা হয়। অভিযানের ফলে অপহরণকারী চক্রটি ভীত হয়ে শিশুটিকে কুতুপালং ক্যাম্প এলাকায় ছেড়ে দিয়ে পালিয়ে যায়।

Tag :

আপনার মন্তব্য লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

তথ্য সংরক্ষণ করুন

জনপ্রিয়

কুতুপালংয়ের হেলাল মেম্বার: নিজ উদ্যোগে চলাচল উপযোগী করলেন গ্রামীণ রাস্তা!

উখিয়ায় অপহ্নত রোহিঙ্গা শিশু ২৪ ঘন্টা পর উদ্ধার

আপডেট সময়: ০৪:০৭:৫৮ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১২ জুন ২০২৫

নিজস্ব প্রতিবেদক:: উখিয়ার রোহিঙ্গা ক্যাম্পে এক শিশু কন্যা অপহরণের ২৪ ঘন্টা পর উদ্ধার করেছে এপিবিএন সদস্যরা। জানা গেছে,গত বুধবার সকাল ৯ টার দিকে কুতুপালংস্থ ১ নম্বর রোহিঙ্গা ক্যাম্প থেকে অপহৃত হয় এই শিশু। যাকে বৃহস্পতিবার সকাল ৯ টার দিকে একই ক্যাম্প থেকে উদ্ধার করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন ১৪ এপিবিএনর অধিনায়ক এডিআইজি মোহাম্মদ সিরাজ আমীন।

অপহৃত শিশু নুর ছেহেরা (৪) লম্বাশিয়া ১নম্বর ক্যাম্পের মাহমুদুল হাসানের কন্যা।

মোহাম্মদ সিরাজ আমীন জানিয়েছেন, পাশে অবস্থিত তার দাদার বাড়িতে বেড়াতে যাওয়ার পথে অজ্ঞাত অপহরণকারী চক্রের সদস্যরা এই শিশুকে অপহরণ করে।পরে একটি ফোন নম্বর থেকে পরিবারের সাথে যোগাযোগ করে ৫ লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি করেন।এতে প্রশাসনের সহায়তা নিলে প্রাণনাশের হুমকি প্রদান করে।বিষয়টি জানার পর গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে বিভিন্ন স্থানে তাৎক্ষণিক অভিযান পরিচালনা করা হয়। অভিযানের ফলে অপহরণকারী চক্রটি ভীত হয়ে শিশুটিকে কুতুপালং ক্যাম্প এলাকায় ছেড়ে দিয়ে পালিয়ে যায়।